প্রবন্ধ
এক: শুধু রমযানেই যে সেহেরি খাওয়া হয় তা কিন্তু নয়। প্রতি সপ্তাহে দুইদিনও (সোম-বৃহস্পতিবার) কিন্তু রোজা রাখা সুন্নাত।
দুই: যায়েদ বিন সাবিত (রা.) বলেছেন: আমি নবিজীর (সা.) সাথে সেহেরি খেয়েছিলাম। সেহেরি খাওয়ার পর তিনি ফজরের নামাযে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলেন।
সেহেরি আর ফজরের মাঝে বড়জোর পঞ্চাশ আয়াত তিলাওয়াত পরিমাণ সময়ের ফাঁক ছিল।
তিন: সাহল বিন সা’দ (রা.) বলেন: আমি পরিবারের সাথেই সেহেরি খেতাম। তারপরেই নামায ধরার জন্যে দৌড় দিতাম।
চার: দেরি করে সেহেরি খাওয়া সুন্নাত। এতে রোজা রাখার বাড়তি শক্তি সঞ্চিত হয়। তবে বাড়তি শক্তির দিকে মনোযোগ না দিয়ে নবিজীর (সা.) আনুগত্যের প্রতি দৃষ্টি রাখাই উত্তম।
পাঁচ: এমনিতে শুধু সেহেরি খাওয়াই একটা সুন্নাত। নবিজী (সা.) বলেছেন: তোমরা সেহেরি খাও, কেননা সেহেরিতে বরকত নিহিত আছে।
দুইটা সুন্নাত একসাতে আদায় করার দুর্লভ সুযোগ!
ছয়: আমাদের শি‘আর (স্লোগান) হলো:
– ইন তুতীঊহু তাহতাদু (وَإِنْ تُطِيعُوهُ تَهْتَدُوا): যদি তার (নবিজীর) অনুসরণ করো, হিদায়াত পেয়ে যাবে (নূর:৫৪)
মন্তব্য (...)
এ সম্পর্কিত আরও প্রবন্ধ
মিলাদ-কিয়াম এর শরঈ বিধান
...
নিজের যিন্দেগীতে ফাতেমী সুন্নত যিন্দা করুন
...
কাছরাতে যিকির
...
কাবলাল জুমআ চার রাকাত ; একটি দালিলিক পর্যালোচনা
একজন সম্মানিত আলিমের একটি কথা, যিনি রিয়াদ থেকে পি.এইচ.ডি করেছেন এবং এখন এদেশের একটি ইসলামী বিশ্ববিদ...
মন্তব্য (0)
কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!
মন্তব্য করতে লগইন করুন