আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৫৪- তালাক - ডিভোর্স অধ্যায়
হাদীস নং:
২৭৭৩. যে ব্যক্তি তার স্ত্রীদেরকে ইখ্তিয়ার দিল।
মহান আল্লাহর বাণীঃ হে নবী ! আপনি আপনার সহধর্মিণীদের বলুন, তোমরা যদি পার্থিব জীবন ও তার ভূষণ কামনা কর, তবে এস আমি তোমাদের ভোগ সামগ্রীর ব্যবস্থা করে দেই এবং সৌজন্যের সাথে তোমাদেরকে বিদায় করে দেই।
মহান আল্লাহর বাণীঃ হে নবী ! আপনি আপনার সহধর্মিণীদের বলুন, তোমরা যদি পার্থিব জীবন ও তার ভূষণ কামনা কর, তবে এস আমি তোমাদের ভোগ সামগ্রীর ব্যবস্থা করে দেই এবং সৌজন্যের সাথে তোমাদেরকে বিদায় করে দেই।
৪৮৮৪। আবুল ইয়ামান (রাহঃ) ......... নবী (ﷺ) এর সহধর্মিণী ‘আয়েশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ স্বীয় স্ত্রীদেরকে ইখতিয়ার দেওয়ার জন্য রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আদিষ্ট হলে প্রথমে তিনি আমার নিকট এসে বললেনঃ আমি তোমার নিকট এমন একটি বিষয় উল্লেখ করছি, সে সম্পর্কে তুমি আপন মাতা-পিতার সাথে পরামর্শ ব্যতীত তড়িঘড়ি করে কোন সিদ্ধান্ত নিবে না। ‘আয়েশা (রাযিঃ) বলেনঃ আর তিনি তো জানেন যে আমার মাতা-পিতা আমাকে তাঁর থেকে বিচ্ছেদের আদেশ দিবেন না। তিনি বলেন, এরপর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেনঃ আল্লাহ তা‘আলা বললেনঃ হে নবী! আপনার সহধর্মিণীদেরকে বলুন তোমরা যদি পার্থিব জীবন ও তার ভূষণ চাও, তবে এস আমি তোমাদেরকে ভোগ সামগ্রীর ব্যবস্থা করে দেই ...।
‘আয়েশা (রাযিঃ) বলেনঃ আমি বললামঃ এই তুচ্ছ বিষয়ে আমাকে মাতা-পিতার সাথে পরামর্শ করতে হবে? আমি তো আল্লাহ, তার রাসুল ও পরকালের আবাসই কামনা করছি। তিনি বলেনঃ এরপর রাসুসুল্লাহ (ﷺ) -এর অন্যান্য স্ত্রীরাও আমার ন্যায় উত্তর দিলেন।
‘আয়েশা (রাযিঃ) বলেনঃ আমি বললামঃ এই তুচ্ছ বিষয়ে আমাকে মাতা-পিতার সাথে পরামর্শ করতে হবে? আমি তো আল্লাহ, তার রাসুল ও পরকালের আবাসই কামনা করছি। তিনি বলেনঃ এরপর রাসুসুল্লাহ (ﷺ) -এর অন্যান্য স্ত্রীরাও আমার ন্যায় উত্তর দিলেন।
