আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৫১- কুরআনের তাফসীর অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৪৯৪১
সূরা বুরুজ
মুজাহিদ (রাহঃ) বলেন, الْأُخْدُوْدِ অর্থ মাটিতে ফাটল। فَتَنُوْا অর্থ তাদেরকে শাস্তি দেয়া হয়েছে।
সূরা তারিক
মুজাহিদ বলেন, ذَاتِ الرَّجْعِ অর্থ ঐ মেঘপুঞ্জ যা বৃষ্টি নিয়ে আসে। ذَاتِ الصَّدْعِ অর্থ ঐ যমীন যা উদ্ভিদ উদগত হওয়ার সময় বিদীর্ণ হয়ে যায়।
সূরা আ’লা
মুজাহিদ (রাহঃ) বলেন, الْأُخْدُوْدِ অর্থ মাটিতে ফাটল। فَتَنُوْا অর্থ তাদেরকে শাস্তি দেয়া হয়েছে।
সূরা তারিক
মুজাহিদ বলেন, ذَاتِ الرَّجْعِ অর্থ ঐ মেঘপুঞ্জ যা বৃষ্টি নিয়ে আসে। ذَاتِ الصَّدْعِ অর্থ ঐ যমীন যা উদ্ভিদ উদগত হওয়ার সময় বিদীর্ণ হয়ে যায়।
সূরা আ’লা
৪৫৮১। আবদান (রাহঃ) ......... বারা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (ﷺ) এর সাহাবীদের মধ্যে প্রথম যারা হিজরত করে আমাদের কাছে এসেছিলেন, তাঁরা হলেন মুস‘আব ইবনে উমাইর (রাযিঃ) ও ইবনে উম্মে মাকতুম (রাযিঃ)। তাঁরা দুজন এসেই আমাদেরকে কুর’আন পড়াতে আরম্ভ করেন। এরপর এলেন আম্মার, বিলাল ও সা’দ (রাযিঃ)। এরপর এলেন বিশজন সাহাবীসহ উমর ইবনে খত্তাব (রাযিঃ)। এরপর এলেন নবী (ﷺ)। নবী (ﷺ) এর আগমনে মদীনাবাসীকে এত বেশী আনন্দিত হতে দেখেছি যে, অন্য কোন বিষয়ে তাদেরকে ততটা আনন্দিত হতে আর কখনো দেখিনি। এমনকি আমি দেখেছি, ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা পর্যন্ত বলছিল যে, ইনিই তো আল্লাহর সেই রাসূল, যিনি আমাদের মাঝে আগমন করেছেন।
বারা ইবনে আযিব (রাযিঃ) বলেন, নবী (ﷺ) মদীনায় আসার আগেই আমি سَبِّحِ اسْمَ رَبِّكَ الأَعْلَى অনুরূপ আরও কিছু সূরা শিখে নিয়েছিলাম।
বারা ইবনে আযিব (রাযিঃ) বলেন, নবী (ﷺ) মদীনায় আসার আগেই আমি سَبِّحِ اسْمَ رَبِّكَ الأَعْلَى অনুরূপ আরও কিছু সূরা শিখে নিয়েছিলাম।
