আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৫১- কুরআনের তাফসীর অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৪৮৮৩
সূরা হাদীদ
মুজাহিদ (রাহঃ) বলেন, جَعَلَكُمْ مُّسْتَخْلَفِيْنَ এর অর্থ আমি তোমাদেরকে তাতে আবাদকারী বানিয়েছি। مِنْ الظُّلُمٰتِ إِلَى النُّوْرِ এর অর্থ ভ্রান্তি থেকে হিদায়াতের দিকে। وَمَنَافِعُ لِلنَّاسِ অর্থ ঢাল ও অস্ত্রশস্ত্র। مَوْلَاكُمْ তিনিই তোমাদের জন্য যোগ্য। لِئَلَّا يَعْلَمَ أَهْلُ الْكِتَابِ অর্থ যাতে কিতাবী লোকেরা জানতে পারে। বলা হয়, বস্তুর বাহ্যিক বিষয়ের উপরও عِلْمٍ ব্যবহৃত হয়। এমনিভাবে বস্তুর অভ্যন্তরীণ বিষয়ের উপরও عِلْم ব্যবহৃত হয়। أَنْظِرُوْنَا মানে তোমরা আমাদের জন্য একটু অপেক্ষা কর।
সূরা মুজাদালা
وَقَالَ مُجَاهِدٌ يُحَادُّونَ يُشَاقُّونَ اللَّهَ كُبِتُوا أُخْزُوا مِنْ الْخِزْيِ اسْتَحْوَذَ غَلَبَ মুজাহিদ (রাহঃ) বলেন, يُحَادُّوْنَ মানে তারা (আল্লাহর) বিরোধিতা করছে। كُبِتُوْا মানে তাদেরকে অপদস্থ করা হবে। الْخِزْيِ ধাতু হতে উক্ত শব্দটির উৎপত্তি। اسْتَحْوَذَ অর্থ সে প্রাধান্য বিস্তার করেছে।
সূরা হাশর
الْجَلَاءَ الْإِخْرَاجُ مِنْ أَرْضٍ إِلَى أَرْضٍ الْجَلَاءَ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নির্বাসিত করা।
মুজাহিদ (রাহঃ) বলেন, جَعَلَكُمْ مُّسْتَخْلَفِيْنَ এর অর্থ আমি তোমাদেরকে তাতে আবাদকারী বানিয়েছি। مِنْ الظُّلُمٰتِ إِلَى النُّوْرِ এর অর্থ ভ্রান্তি থেকে হিদায়াতের দিকে। وَمَنَافِعُ لِلنَّاسِ অর্থ ঢাল ও অস্ত্রশস্ত্র। مَوْلَاكُمْ তিনিই তোমাদের জন্য যোগ্য। لِئَلَّا يَعْلَمَ أَهْلُ الْكِتَابِ অর্থ যাতে কিতাবী লোকেরা জানতে পারে। বলা হয়, বস্তুর বাহ্যিক বিষয়ের উপরও عِلْمٍ ব্যবহৃত হয়। এমনিভাবে বস্তুর অভ্যন্তরীণ বিষয়ের উপরও عِلْم ব্যবহৃত হয়। أَنْظِرُوْنَا মানে তোমরা আমাদের জন্য একটু অপেক্ষা কর।
সূরা মুজাদালা
وَقَالَ مُجَاهِدٌ يُحَادُّونَ يُشَاقُّونَ اللَّهَ كُبِتُوا أُخْزُوا مِنْ الْخِزْيِ اسْتَحْوَذَ غَلَبَ মুজাহিদ (রাহঃ) বলেন, يُحَادُّوْنَ মানে তারা (আল্লাহর) বিরোধিতা করছে। كُبِتُوْا মানে তাদেরকে অপদস্থ করা হবে। الْخِزْيِ ধাতু হতে উক্ত শব্দটির উৎপত্তি। اسْتَحْوَذَ অর্থ সে প্রাধান্য বিস্তার করেছে।
সূরা হাশর
الْجَلَاءَ الْإِخْرَاجُ مِنْ أَرْضٍ إِلَى أَرْضٍ الْجَلَاءَ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নির্বাসিত করা।
৪৫২২। হাসান ইবনে মুদরিক (রাহঃ) ......... সাঈদ (রাযিঃ) হতে বর্ণিতঃ তিনি বলেন- আমি ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) কে ‘সূরা হাশর’ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন, এটিকে ‘সূরা বানী নাযীর' বল।
