আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৫১- কুরআনের তাফসীর অধ্যায়
হাদীস নং: ৪১৫৬
আন্তর্জতিক নং: ৪৫০৮
পরিচ্ছেদঃ ২২৮০. মহান আল্লাহর বাণীঃ রোযার রাত্রে তোমাদের জন্য স্ত্রী-সম্ভোগ বৈধ করা হয়েছে। তারা তোমাদের পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের পরিচ্ছদ। আল্লাহ জানতেন যে, তোমরা নিজেদের প্রতি অবিচার করছিলে। এরপর তিনি তোমাদের প্রতি ক্ষমাশীল হলেন এবং তোমাদের অপরাধ ক্ষমা করলেন। সুতরাং, এখন তোমরা তাদের সাথে সঙ্গত হও এবং আল্লাহ তোমাদের জন্য যা কিছু বিধিবদ্ধ করেছেন তা কামনা কর। (২ঃ ১৮৭)
৪১৫৬। উবাইদুল্লাহ ও আহমদ ইবনে উসমান (রাহঃ) ......... বারা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, যখন রমযানের রোযার হুকুম নাযিল হল তখন মুসলিমরা গোটা রমযান মাস স্ত্রী-সম্ভোগ থেকে বিরত থাকতেন আর কিছু সংখ্যক লোক এ ব্যাপারে নিজেদের উপরে (স্ত্রী-সম্ভোগ করে) অবিচার করে বসে তখন আল্লাহ তাআলা এ আয়াত নাযিল করেনعَلِمَ اللَّهُ أَنَّكُمْ كُنْتُمْ تَخْتَانُونَ أَنْفُسَكُمْ فَتَابَ عَلَيْكُمْ وَعَفَا عَنْكُمْ ‘আল্লাহ জানতেন যে, তোমরা নিজেদের প্রতি অবিচার করছিলে। এরপর তিনি তোমাদের প্রতি ক্ষমাশীল হন এবং তোমাদের অপরাধ ক্ষমা করেন। সুতরাং এখন তোমরা তাদের সাথে মিলিত হও এবং আল্লাহ যা তোমাদের জন্য বিধিবদ্ধ করেছেন তা কামনা কর। (২ঃ ১৮৭)

তাহকীক:
তাহকীক নিষ্প্রয়োজন