আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৫০- নবীজীর সাঃ যুদ্ধাভিযানসমূহ
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৪৩০৫
২২১৭.লাঈস [ইবনে সা‘দ (রাহঃ)] বলেছেন, ইউনুস আমার কাছে ইবনে শিহাব থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন, আব্দুল্লাহ ইবনে সালাবা ইবনে সুআইব (রাযিঃ) আমাকে (হাদীসটি) বর্ণনা করেছেন, আর মক্কা বিজয়ের বছর নবী কারীম (ﷺ) তার মুখমণ্ডল মাসাহ করে দিয়েছিলেন।*
*লায়স ইবন সা‘দের উপরোক্ত সনদের মাধ্যমে এখানে কোন হাদীস বর্ণনা করা উদ্দেশ্য নয়, কেবল এ কথা প্রমাণ করাই উদ্দেশ্য যে, এ সনদ থেকে বোঝা যায়, আবদুল্লাহ্ ইবন সালাবা নবী কারীম (ﷺ)-এর সুহবত লাভ করেছেন এবং মক্কা বিজয়ের সময় তিনি নবী কারীম (ﷺ)-এর সাথে ছিলেন।
*লায়স ইবন সা‘দের উপরোক্ত সনদের মাধ্যমে এখানে কোন হাদীস বর্ণনা করা উদ্দেশ্য নয়, কেবল এ কথা প্রমাণ করাই উদ্দেশ্য যে, এ সনদ থেকে বোঝা যায়, আবদুল্লাহ্ ইবন সালাবা নবী কারীম (ﷺ)-এর সুহবত লাভ করেছেন এবং মক্কা বিজয়ের সময় তিনি নবী কারীম (ﷺ)-এর সাথে ছিলেন।
৩৯৭৪। আমর ইবনে খালিদ (রাহঃ) .... মুজাশি (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, মক্কা বিজয়ের পর আমি আমার ভাই (মুজালিদ)- কে নিয়ে নবী কারীম (ﷺ)- এর কাছে এসে বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমি আমার ভাইকে আপনার কাছে নিয়ে এসেছি যেন আপনি তার কাছ থেকে হিজরত করার ব্যাপারে বায়আত গ্রহণ করেন। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, হিজরতকারিগণ (মক্কা বিজয়ের পূর্বে মক্কা থেকে মদীনায়) হিজরতের সমুদয় মর্যাদা ও বরকত পেয়ে গেছেন। (এখন আর হিজরতের অবকাশ নেই) আমি বললাম, তা হলে কোন্ বিষয়ের উপর আপনি তার কাছ থেকে বায়আত গ্রহণ করবেন? তিনি বললেন, আমি তাঁর কাছ থেকে বায়আত গ্রহণ করবো ইসলাম, ঈমান ও জিহাদের উপর। [বর্ণনাকারী আবু উসমান (রাযিঃ) বলেছেন] পরে আমি আবু মাবাদ (রাযিঃ)- এর সাথে সাক্ষাত করলাম। তিনি ছিলেন তাঁদের দু’ভাইয়ের মধ্যে বড়। আমি তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন, মুজাশি (রাযিঃ) ঠিকই বর্ণনা করেছেন।


বর্ণনাকারী: