আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৭- নামাযের অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৩৫১
২৪৩। নামায আদায়ের সময় কাপড় পরার প্রয়োজনীয়তা।
আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন- (خُذُوا زِينَتَكُمْ عِنْدَ كُلِّ مَسْجِدٍ) ″তোমরা প্রত্যেক নামাযের সময় সুন্দর পরিচ্ছদ পরিধান করবে″ (৭ : ৩১)।
এক বস্ত্র শরীরে জড়িয়ে নামায আদায় করা। সালামা ইবনুল আকওয়া’ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী (ﷺ) বলেছেনঃ তোমরা জামায় বোতাম লাগিয়ে নাও এমন কি কাঁটা দিয়ে হলেও। এই হাদীসের সনদ সম্পর্কে কথা আছে।
যে কাপড় পরে স্ত্রী সহবাস করা হয়েছে তাতে কোন নাপাকি দেখা না গেলে তা পরিধান করে নামায আদায় করা যায়। আর নবী (ﷺ) নির্দেশ দিয়েছেন যে, উলঙ্গ অবস্থায় যেন কেউ বায়তুল্লাহর তাওয়াফ না করে।
আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন- (خُذُوا زِينَتَكُمْ عِنْدَ كُلِّ مَسْجِدٍ) ″তোমরা প্রত্যেক নামাযের সময় সুন্দর পরিচ্ছদ পরিধান করবে″ (৭ : ৩১)।
এক বস্ত্র শরীরে জড়িয়ে নামায আদায় করা। সালামা ইবনুল আকওয়া’ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী (ﷺ) বলেছেনঃ তোমরা জামায় বোতাম লাগিয়ে নাও এমন কি কাঁটা দিয়ে হলেও। এই হাদীসের সনদ সম্পর্কে কথা আছে।
যে কাপড় পরে স্ত্রী সহবাস করা হয়েছে তাতে কোন নাপাকি দেখা না গেলে তা পরিধান করে নামায আদায় করা যায়। আর নবী (ﷺ) নির্দেশ দিয়েছেন যে, উলঙ্গ অবস্থায় যেন কেউ বায়তুল্লাহর তাওয়াফ না করে।
৩৪৪। মুসা ইবনে ইসমাঈল (রাহঃ) ..... উম্মে আতিয়্যা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ নবী (ﷺ) ঈদের দিনে ঋতুবতী এবং পর্দানশীন মহিলাদের বের করে আনার নির্দেশ দিলেন, যাতে তাঁরা মুসলমানদের জামাআতে ও দুআয় শরীক হতে পারে। অবশ্য ঋতুবতী মহিলারা নামাযের স্থান থেকে দূরে থাকবে। এক মহিলা বললেনঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমাদের কারো কারো ওড়না নেই। তিনি বললেনঃ তাঁর সাথীর উচিত তাঁকে নিজের ওড়না থেকে পরিয়ে দেওয়া।
আব্দুল্লাহ ইবনে রাজা (রাহঃ) সূত্রে.............................. উম্মে আতিয়্যা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ আমি নবী (ﷺ) কে এরূপ বলতে শুনেছি।
আব্দুল্লাহ ইবনে রাজা (রাহঃ) সূত্রে.............................. উম্মে আতিয়্যা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ আমি নবী (ﷺ) কে এরূপ বলতে শুনেছি।


বর্ণনাকারী: