আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৫- হায়েয-ইস্তিহাযার অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ২৯৪
২০৩। হায়যের অধ্যায়: হায়যের ইতিকথা।
আর আল্লাহর বাণীঃ “লোকেরা তোমাকে হায়য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বল, তা অপবিত্রতা। সুতরাং হায়য অবস্থায় স্ত্রীদের থেকে দূরে থাক। আর তারা পাক-পবিত্র হওয়ার পূর্বে তাদের সাথে মিলিত হয়ো না। তারা পাক-পবিত্র হলে আল্লাহর নির্দেশ মুতাবিক তাদের কাছে যাও। নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারীদের ভালবাসেন; তিনি পবিত্রতা রক্ষাকারীদেরও ভালবাসেন।” (২ : ২২২) .
নবী (ﷺ) বলেনঃ এটি এমন একটি বিষয় যা আল্লাহ্ তাআলা আদম-কন্যাদের জন্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন। কারো কারো মতে সর্বপ্রথম হায়য শুরু হয় বনী ইসরাঈলী মহিলাদের। আবু আব্দুল্লাহ বুখারী (রাহঃ) বলেন, নবী (ﷺ)-এর হাদীসই গ্রহণযোগ্য।
আর আল্লাহর বাণীঃ “লোকেরা তোমাকে হায়য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বল, তা অপবিত্রতা। সুতরাং হায়য অবস্থায় স্ত্রীদের থেকে দূরে থাক। আর তারা পাক-পবিত্র হওয়ার পূর্বে তাদের সাথে মিলিত হয়ো না। তারা পাক-পবিত্র হলে আল্লাহর নির্দেশ মুতাবিক তাদের কাছে যাও। নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারীদের ভালবাসেন; তিনি পবিত্রতা রক্ষাকারীদেরও ভালবাসেন।” (২ : ২২২) .
নবী (ﷺ) বলেনঃ এটি এমন একটি বিষয় যা আল্লাহ্ তাআলা আদম-কন্যাদের জন্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন। কারো কারো মতে সর্বপ্রথম হায়য শুরু হয় বনী ইসরাঈলী মহিলাদের। আবু আব্দুল্লাহ বুখারী (রাহঃ) বলেন, নবী (ﷺ)-এর হাদীসই গ্রহণযোগ্য।
২৯০। আলী ইবনে আব্দুল্লাহ (রাহঃ) .... আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ আমরা হজ্জের উদ্দেশ্যেই (মদীনা থেকে) বের হলাম। ‘সারিফ’ নামক স্থানে পৌঁছার পর আমার হায়য আসলো। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এসে আমাকে কাঁদতে দেখলেন; এবং বললেনঃ কি হল তোমার? তোমার হায়য এসেছে? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি বললেনঃ এ তো আল্লাহ্ তাআলাই আদম-কন্যাদের জন্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন। সুতরাং তুমি বায়তুল্লাহর তাওয়াফ ছাড়া হজ্জের বাকী সব কাজ করে যাও। আয়িশা (রাযিঃ) বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাঁর স্ত্রীগণের পক্ষ থেকে গাভী কুরবানী করলেন।
