আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
২৪- রোযার অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ১৯৩০
১২০৮. রোযা পালনকারীর গোসল করা।
রোযারত অবস্থায় ইবনে উমর (রাযিঃ) একটি কাপড় ভিজালেন, এরপর তা গায়ে দেওয়া হলো।
রোযারত অবস্থায় শা’বী (রাহঃ) গোসলখানায় প্রবেশ করেছেন।
ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) বলেন, হাঁড়ি থেকে কিছু বা অন্য জিনিস চেটে স্বাদ দেখায় কোন দোষ নেই।
হাসান (রাহঃ) বলেন, রোযা পালনকারীর কুলি করা এবং ঠাণ্ডা লাগান দূষণীয় নয়।
ইবনে মাসউদ (রাযিঃ) বলেন, তোমাদের কেউ রোযা পালন করলে সে যেন সকালে তেল লাগায় এবং চুল আঁচড়িয়ে নেয়।
আনাস (রাযিঃ) বলেন, আমার একটি হাউজ আছে, আমি রোযাদার অবস্থায় তাতে প্রবেশ করি।
নবী (ﷺ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি রোযাদার অবস্থায় মিসওয়াক করতেন।
ইবনে উমর (রাযিঃ) রোযাদার অবস্থায় দিনের প্রথমভাগে এবং শেষভাগে মিসওয়াক করতেন।
আতা (রাহঃ) বলেন, থুথু গিলে ফেললে রোযা ভঙ্গ হয়েছে বলা যায় না।
ইবনে সীরীন (রাহঃ) বলেন, কাঁচা মিসওয়াক ব্যবহারে কোন দোষ নেই। প্রশ্ন করা হল, কাঁচা মিসওয়াকের তো স্বাদ রয়েছে? তিনি বললেন, পানিরও তো স্বাদ রয়েছে, অথচ এ পানি দিয়েই তুমি কুলি কর।
আনাস (রাযিঃ), হাসান (রাহঃ) এবং ইবরাহীম (রাহঃ) রোযাদারের সুরমা ব্যবহারে কোন দোষ মনে করতেন না।
রোযারত অবস্থায় ইবনে উমর (রাযিঃ) একটি কাপড় ভিজালেন, এরপর তা গায়ে দেওয়া হলো।
রোযারত অবস্থায় শা’বী (রাহঃ) গোসলখানায় প্রবেশ করেছেন।
ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) বলেন, হাঁড়ি থেকে কিছু বা অন্য জিনিস চেটে স্বাদ দেখায় কোন দোষ নেই।
হাসান (রাহঃ) বলেন, রোযা পালনকারীর কুলি করা এবং ঠাণ্ডা লাগান দূষণীয় নয়।
ইবনে মাসউদ (রাযিঃ) বলেন, তোমাদের কেউ রোযা পালন করলে সে যেন সকালে তেল লাগায় এবং চুল আঁচড়িয়ে নেয়।
আনাস (রাযিঃ) বলেন, আমার একটি হাউজ আছে, আমি রোযাদার অবস্থায় তাতে প্রবেশ করি।
নবী (ﷺ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি রোযাদার অবস্থায় মিসওয়াক করতেন।
ইবনে উমর (রাযিঃ) রোযাদার অবস্থায় দিনের প্রথমভাগে এবং শেষভাগে মিসওয়াক করতেন।
আতা (রাহঃ) বলেন, থুথু গিলে ফেললে রোযা ভঙ্গ হয়েছে বলা যায় না।
ইবনে সীরীন (রাহঃ) বলেন, কাঁচা মিসওয়াক ব্যবহারে কোন দোষ নেই। প্রশ্ন করা হল, কাঁচা মিসওয়াকের তো স্বাদ রয়েছে? তিনি বললেন, পানিরও তো স্বাদ রয়েছে, অথচ এ পানি দিয়েই তুমি কুলি কর।
আনাস (রাযিঃ), হাসান (রাহঃ) এবং ইবরাহীম (রাহঃ) রোযাদারের সুরমা ব্যবহারে কোন দোষ মনে করতেন না।
১৮০৭। আহমদ ইবনে সালিহ (রাহঃ) ......... আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রমজান মাসে নবী (ﷺ) এর ভোর হত ইহতিলাম ব্যতীত (জুনুবী অবস্থায়)। তখন তিনি গোসল করতেন এবং রোযা পালন করতেন।
