কিতাবুস সুনান- ইমাম ইবনে মাজা রহঃ
كتاب السنن للإمام ابن ماجة
ভূমিকা অধ্যায় (ইত্তেবায়ে সুন্নাহ,ইলম ও সাহাবা রাঃ এর মর্যাদা সংশ্লিষ্ট) - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১৯ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৫৭
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৫৭। আলী ইবন মুহাম্মাদ তানাফিসী (রাহঃ)......আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেন : ঈমানের ষাট অথবা সত্তরটির অধিক স্তর রয়েছে। এর নিম্ন স্তর হলো ঃ রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু অপসারণ করা এবং সর্বোৎকৃষ্ট স্তর হলো : কালিমা (লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ), আর লজ্জাশীলতা ঈমানের একটি অংগ।
আবু বকর ইবন আবু শায়বা ও আমর ইবন রাফে' (রাহঃ)....... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) সূত্রে নবী (ﷺ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।
আবু বকর ইবন আবু শায়বা ও আমর ইবন রাফে' (রাহঃ)....... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) সূত্রে নবী (ﷺ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ مُحَمَّدٍ الطَّنَافِسِيُّ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ سُهَيْلِ بْنِ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ دِينَارٍ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " الإِيمَانُ بِضْعٌ وَسِتُّونَ أَوْ سَبْعُونَ بَابًا أَدْنَاهَا إِمَاطَةُ الأَذَى عَنِ الطَّرِيقِ وَأَرْفَعُهَا قَوْلُ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَالْحَيَاءُ شُعْبَةٌ مِنَ الإِيمَانِ " .
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا أَبُو خَالِدٍ الأَحْمَرُ، عَنِ ابْنِ عَجْلاَنَ، ح وَحَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ رَافِعٍ، حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، عَنْ سُهَيْلٍ، جَمِيعًا عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ دِينَارٍ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ نَحْوَهُ .
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا أَبُو خَالِدٍ الأَحْمَرُ، عَنِ ابْنِ عَجْلاَنَ، ح وَحَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ رَافِعٍ، حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، عَنْ سُهَيْلٍ، جَمِيعًا عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ دِينَارٍ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ نَحْوَهُ .
হাদীস নং:৫৮
আন্তর্জাতিক নং: ৫৮
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৫৮।সাহাল ইবন আবু সাহাল ও মুহাম্মাদ ইবন 'আব্দুল্লাহ্ ইবন ইয়াযীদ (রাহঃ)....... সালিম-এর পিতা (রাযিঃ) সূত্রে বর্ণিত । তিনি বলেন : একদা নবী (ﷺ) এক ব্যক্তি কর্তৃক তার ভাইকে লজ্জা সম্বন্ধে উপদেশ দিতে শুনতে পেয়ে বললেন : নিশ্চয়ই লজ্জাশীলতা ঈমানের একটি অংগ
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا سَهْلُ بْنُ أَبِي سَهْلٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ يَزِيدَ، قَالاَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَالِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ سَمِعَ النَّبِيُّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ رَجُلاً يَعِظُ أَخَاهُ فِي الْحَيَاءِ فَقَالَ " إِنَّ الْحَيَاءَ شُعْبَةٌ مِنَ الإِيمَانِ " .
হাদীস নং:৫৯
আন্তর্জাতিক নং: ৫৯
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৫৯। সুওয়ায়দ ইবন সা'য়ীদ ও 'আলী ইবন মায়মূন ওয়াক্কী (রাহঃ)...... 'আব্দুল্লাহ্ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেন : যার অন্তরে সরিষা পরিমাণও অহংকার রয়েছে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে না। পক্ষান্তরে যার অন্তরে সরিষার দানা পরিমাণ ঈমান রয়েছে, সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে না। [১]
[১] বর্ণিত হাদীসে জান্নাতে প্রবেশের দ্বারা সর্ব প্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবে না—বুঝানো হয়েছে এবং জাহান্নামে প্রবেশের দ্বারা চিরকালের জন্য প্রবেশ করবে না—বুঝানো হয়েছে।
[১] বর্ণিত হাদীসে জান্নাতে প্রবেশের দ্বারা সর্ব প্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবে না—বুঝানো হয়েছে এবং জাহান্নামে প্রবেশের দ্বারা চিরকালের জন্য প্রবেশ করবে না—বুঝানো হয়েছে।
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا سُوَيْدُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ مُسْهِرٍ، عَنِ الأَعْمَشِ، ح وَحَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ مَيْمُونٍ الرَّقِّيُّ، حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ مَسْلَمَةَ، عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ عَلْقَمَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " لاَ يَدْخُلُ الْجَنَّةَ مَنْ كَانَ فِي قَلْبِهِ مِثْقَالُ حَبَّةٍ مِنْ خَرْدَلٍ مِنْ كِبْرٍ وَلاَ يَدْخُلُ النَّارَ مَنْ كَانَ فِي قَلْبِهِ مِثْقَالُ حَبَّةٍ مِنْ خَرْدَلٍ مِنْ إِيمَانٍ " .
হাদীস নং:৬০
আন্তর্জাতিক নং: ৬০
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৬০। মুহাম্মাদ ইবন ইয়াহইয়া (রাহঃ)...... আবু সায়ীদ খুদরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেন: যখন আল্লাহ্ (কিয়ামতের দিন) মুমিনদের জাহান্নাম থেকে নাজাত দেবেন এবং তারা নিরাপদ হয়ে যাবে, তখন ঈমানদারগণ তাদের জাহান্নামী ভাইদের ব্যাপারে তাদের রবের সাথে এরূপ বাক-বিতণ্ডা করবে যে, দুনিয়াতে অবস্থানকালে কেউ কারো পক্ষে এ রূপ প্রচণ্ড ঝগড়া করেনি। তারা বলবেঃ হে আমাদের রব! আমাদের এ ভাইয়েরা তো আমাদের সাথে সালাত আদায় করতেন, আমাদের সাথে সাওম পালন করতেন এবং আমাদের সাথে হজ্জ আদায় করতেন। অথচ আপনি তাদের জাহান্নামে প্রবেশ করিয়েছেন । তখন (আল্লাহ্) বলবেন ঃ তোমরা যাও এবং তাদের মাঝে যাদের তোমরা চিনতে পার, তাদের বের করে আন। তখন তাঁরা তাদের কাছে যাবেন এবং আকৃতি দেখে তাদের চিনবেন জাহান্নামের আগুন তাদের শরীর স্পর্শ করবে না। এদের কারো পায়ের গোছা পর্যন্ত এবং কারো পায়ের গোঁড়ালী পর্যন্ত আগুনে ধরবে। তখন তাঁরা তাদের সেখান থেকে বের করে আনবেন এবং বলবেন ঃ হে আমাদের রব! আপনি যাদের বের করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন, আমরা তাদের তো বের করেছি। অতঃপর তিনি বলবেন : যাদের অন্তরে দীনার পরিমাণ ঈমান আছে, তাদেরও বের করে আন। এরপর যাদের অন্তরে অর্ধ-দীনার পরিমাণ ঈমান রয়েছে, তাদেরও (বের কর)। অতঃপর যাদের অন্তরে সরিষার দানা পরিমাণও ঈমান রয়েছে, তাদেরও (বের কর)। আবু সা'য়ীদ (রাযিঃ) বলেনঃ যে ব্যক্তির এ কথা বিশ্বাস না হয়, সে যেন এ আয়াত তিলাওয়াত করে :
إِنَّ اللَّهَ لاَ يَظْلِمُ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ وَإِنْ تَكُ حَسَنَةً يُضَاعِفْهَا وَيُؤْتِ مِنْ لَدُنْهُ أَجْرًا عَظِيمًا আল্লাহ্ অণু-পরিমাণও জুলুম করেন না এবং অণু-পরিমাণ নেক কাজ হলেও আল্লাহ্ একে দ্বিগুণ করেন আল্লাহ্ তাঁর নিকট হতে মহাপুরস্কার প্রদান করেন।
إِنَّ اللَّهَ لاَ يَظْلِمُ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ وَإِنْ تَكُ حَسَنَةً يُضَاعِفْهَا وَيُؤْتِ مِنْ لَدُنْهُ أَجْرًا عَظِيمًا আল্লাহ্ অণু-পরিমাণও জুলুম করেন না এবং অণু-পরিমাণ নেক কাজ হলেও আল্লাহ্ একে দ্বিগুণ করেন আল্লাহ্ তাঁর নিকট হতে মহাপুরস্কার প্রদান করেন।
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَنْبَأَنَا مَعْمَرٌ، عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " إِذَا خَلَّصَ اللَّهُ الْمُؤْمِنِينَ مِنَ النَّارِ وَأَمِنُوا فَمَا مُجَادَلَةُ أَحَدِكُمْ لِصَاحِبِهِ فِي الْحَقِّ يَكُونُ لَهُ فِي الدُّنْيَا أَشَدَّ مُجَادَلَةً مِنَ الْمُؤْمِنِينَ لِرَبِّهِمْ فِي إِخْوَانِهِمُ الَّذِينَ أُدْخِلُوا النَّارَ . قَالَ يَقُولُونَ رَبَّنَا إِخْوَانُنَا كَانُوا يُصَلُّونَ مَعَنَا وَيَصُومُونَ مَعَنَا وَيَحُجُّونَ مَعَنَا فَأَدْخَلْتَهُمُ النَّارَ . فَيَقُولُ اذْهَبُوا فَأَخْرِجُوا مَنْ عَرَفْتُمْ مِنْهُمْ فَيَأْتُونَهُمْ فَيَعْرِفُونَهُمْ بِصُوَرِهِمْ لاَ تَأْكُلُ النَّارُ صُوَرَهُمْ فَمِنْهُمْ مَنْ أَخَذَتْهُ النَّارُ إِلَى أَنْصَافِ سَاقَيْهِ وَمِنْهُمْ مَنْ أَخَذَتْهُ إِلَى كَعْبَيْهِ فَيُخْرِجُونَهُمْ فَيَقُولُونَ رَبَّنَا أَخْرَجْنَا مَنْ قَدْ أَمَرْتَنَا . ثُمَّ يَقُولُ أَخْرِجُوا مَنْ كَانَ فِي قَلْبِهِ وَزْنُ دِينَارٍ مِنَ الإِيمَانِ ثُمَّ مَنْ كَانَ فِي قَلْبِهِ وَزْنُ نِصْفِ دِينَارٍ ثُمَّ مَنْ كَانَ فِي قَلْبِهِ مِثْقَالُ حَبَّةٍ مِنْ خَرْدَلٍ " . قَالَ أَبُو سَعِيدٍ فَمَنْ لَمْ يُصَدِّقْ هَذَا فَلْيَقْرَأْ (إِنَّ اللَّهَ لاَ يَظْلِمُ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ وَإِنْ تَكُ حَسَنَةً يُضَاعِفْهَا وَيُؤْتِ مِنْ لَدُنْهُ أَجْرًا عَظِيمًا) .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৬১
আন্তর্জাতিক নং: ৬১
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৬১। আলী ইবন মুহাম্মাদ (রাহঃ)......... জুনদুব ইবন 'আব্দুল্লাহ্ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমরা নবী (ﷺ)-এর কাছে ছিলাম। আর সে সময় আমরা যুবক ছিলাম। আমরা কুরআন শিক্ষার আগে ঈমান শিক্ষা করেছি। এরপর আমরা কুরআন শিখেছি। এতে আমাদের ঈমান বৃদ্ধি পেয়েছে।
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ نَجِيحٍ، - وَكَانَ ثِقَةً - عَنْ أَبِي عِمْرَانَ الْجَوْنِيِّ، عَنْ جُنْدُبِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ كُنَّا مَعَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم ـ صلى الله عليه وسلم ـ وَنَحْنُ فِتْيَانٌ حَزَاوِرَةٌ فَتَعَلَّمْنَا الإِيمَانَ قَبْلَ أَنْ نَتَعَلَّمَ الْقُرْآنَ ثُمَّ تَعَلَّمْنَا الْقُرْآنَ فَازْدَدْنَا بِهِ إِيمَانًا " .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৬২
আন্তর্জাতিক নং: ৬২
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৬২। আলী ইবন মুহাম্মাদ (রাহঃ)..... ইবন 'আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেন : এ উম্মতের মধ্যে এমন দুটি সম্প্রদায় রয়েছে, যাদের জন্য ইসলামে কোন অংশ নেই। এরা হলো : মুরজিয়া এবং কাদরিয়া সম্প্রদায় ।
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ فُضَيْلٍ، حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ نِزَارٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " صِنْفَانِ مِنْ هَذِهِ الأُمَّةِ لَيْسَ لَهُمَا فِي الإِسْلاَمِ نَصِيبٌ الْمُرْجِئَةُ وَالْقَدَرِيَّةُ " .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৬৩
আন্তর্জাতিক নং: ৬৩
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৬৩। আলী ইবন মুহাম্মাদ (রাহঃ)...... উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা নবী (ﷺ) -এর কাছে উপবিষ্ট থাকা অবস্থায় ধবধবে সাদা পোশাক পরিহিত ও মাথায় গাঢ়ো কালো চুলবিশিষ্ট এক ব্যক্তি এসে হাযির হন। তার চেহারায় সফরের কোন ছাপ দেখা যাচ্ছিল না এবং আমাদের কেউই তাকে চিনে না। রাবী বলেন, তিনি নবী (ﷺ) -এর সামনে বসলেন, তার হাঁটুদ্বয় মহানবী (ﷺ) -এর হাঁটুদ্বয়ের সাথে লাগিয়ে এবং তার দু হাত তাঁর দু উরুর উপর রেখে, তারপর জিজ্ঞাসা করেন, হে মুহাম্মাদ! ইসলাম কী? তিনি বলেনঃ এই সাক্ষ্য দেয়া যে, আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, আমি আল্লাহর রাসূল, নামায কায়িম করা, যাকাত দেয়া, রমাযানের সাওম (রোযা/রোজা/সিয়াম/ছিয়াম) পালন করা এবং আল্লাহর ঘরের হাজ্জ (হজ্জ) করা।
তিনি (আগন্তুক) বলেন, আপনি সত্য কথা বলেছেন। আমরা তার এ কথায় অবাক হলাম যে, তিনই জিজ্ঞাসা করলেন এবং তিনই তা সত্যায়ন করলেন। অতঃপর তিনি জিজ্ঞাসা করেন, হে মুহাম্মাদ! ঈমান কী? তিনি বলেনঃ তুমি ঈমান আনবে আল্লাহর উপর, তাঁর মালায়িকার, তাঁর রাসূলগণের, তাঁর কিতাবসমূহে, আখিরাতের দিনে এবং তাকদীরে ও তার ভালো-মন্দে।
আগন্তুক বলেন, আপনি সত্য কথা বলেছেন। আমরা এবারও তার কথায় অবাক হলাম যে, তিনই প্রশ্ন করছেন এবং তিনই তা সত্যায়ন করছেন। তিনি পুনরায় জিজ্ঞাসা করেন, হে মুহাম্মাদ! ইহসান কী? তিনি বলেনঃ তুমি এমনভাবে আল্লাহর ইবাদাত করো যেন তুমি তাঁকে দেখছো, যদি তুমি তাঁকে না দেখো তবে নিশ্চয় তিনি তোমাকে দেখছেন।
তিনি বলেন, মুহূর্তটি (ক্বিয়ামাত (কিয়ামত)) কখন আসবে? তিনি বলেনঃ এ সম্পর্কে উত্তরদাতা প্রশ্নকর্তার চেয়ে অধিক কিছু জানে না। তিনি বলেন, তাহলে এর আলামত কী? তিনি বলেনঃ ক্রীতদাসী তার মনিবকে প্রসব করবে। ওয়াকী (রহঃ) বলেন, অর্থাৎ অনারবদের ঔরসে আরবরা জন্মগ্রহণ করবে। তুমি দেখতে পাবে নগ্নদেহ, নগ্নপদ ও অভাবগ্রস্ত মেষ চারকরা সুউচ্চ ইমারতের মালিক হয়ে অহংকারে ফেটে পড়বে। উমর বলেন, এ ঘটনার তিন দিন পর নবী (ﷺ) আমার সাথে সাক্ষাৎ করে বলেনঃ লোকটি কে, তুমি কি তা জানো? আমি বললাম, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলই অধিক জ্ঞাত। তিনি বলেনঃ ইনি হলেন জিবরীল (আলাইহিস সালাম), দ্বীনের বিষয়াদি শিক্ষা দেয়ার জন্য তোমাদের নিকট এসেছেন।
তিনি (আগন্তুক) বলেন, আপনি সত্য কথা বলেছেন। আমরা তার এ কথায় অবাক হলাম যে, তিনই জিজ্ঞাসা করলেন এবং তিনই তা সত্যায়ন করলেন। অতঃপর তিনি জিজ্ঞাসা করেন, হে মুহাম্মাদ! ঈমান কী? তিনি বলেনঃ তুমি ঈমান আনবে আল্লাহর উপর, তাঁর মালায়িকার, তাঁর রাসূলগণের, তাঁর কিতাবসমূহে, আখিরাতের দিনে এবং তাকদীরে ও তার ভালো-মন্দে।
আগন্তুক বলেন, আপনি সত্য কথা বলেছেন। আমরা এবারও তার কথায় অবাক হলাম যে, তিনই প্রশ্ন করছেন এবং তিনই তা সত্যায়ন করছেন। তিনি পুনরায় জিজ্ঞাসা করেন, হে মুহাম্মাদ! ইহসান কী? তিনি বলেনঃ তুমি এমনভাবে আল্লাহর ইবাদাত করো যেন তুমি তাঁকে দেখছো, যদি তুমি তাঁকে না দেখো তবে নিশ্চয় তিনি তোমাকে দেখছেন।
তিনি বলেন, মুহূর্তটি (ক্বিয়ামাত (কিয়ামত)) কখন আসবে? তিনি বলেনঃ এ সম্পর্কে উত্তরদাতা প্রশ্নকর্তার চেয়ে অধিক কিছু জানে না। তিনি বলেন, তাহলে এর আলামত কী? তিনি বলেনঃ ক্রীতদাসী তার মনিবকে প্রসব করবে। ওয়াকী (রহঃ) বলেন, অর্থাৎ অনারবদের ঔরসে আরবরা জন্মগ্রহণ করবে। তুমি দেখতে পাবে নগ্নদেহ, নগ্নপদ ও অভাবগ্রস্ত মেষ চারকরা সুউচ্চ ইমারতের মালিক হয়ে অহংকারে ফেটে পড়বে। উমর বলেন, এ ঘটনার তিন দিন পর নবী (ﷺ) আমার সাথে সাক্ষাৎ করে বলেনঃ লোকটি কে, তুমি কি তা জানো? আমি বললাম, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলই অধিক জ্ঞাত। তিনি বলেনঃ ইনি হলেন জিবরীল (আলাইহিস সালাম), দ্বীনের বিষয়াদি শিক্ষা দেয়ার জন্য তোমাদের নিকট এসেছেন।
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، عَنْ كَهْمَسِ بْنِ الْحَسَنِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ بُرَيْدَةَ، عَنْ يَحْيَى بْنِ يَعْمَرَ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنْ عُمَرَ، قَالَ كُنَّا جُلُوسًا عِنْدَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم ـ صلى الله عليه وسلم ـ فَجَاءَ رَجُلٌ شَدِيدُ بَيَاضِ الثِّيَابِ شَدِيدُ سَوَادِ شَعَرِ الرَّأْسِ لاَ يُرَى عَلَيْهِ أَثَرُ السَّفَرِ وَلاَ يَعْرِفُهُ مِنَّا أَحَدٌ . قَالَ فَجَلَسَ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم ـ صلى الله عليه وسلم ـ فَأَسْنَدَ رُكْبَتَهُ إِلَى رُكْبَتِهِ وَوَضَعَ يَدَيْهِ عَلَى فَخِذَيْهِ . ثُمَّ قَالَ يَا مُحَمَّدُ مَا الإِسْلاَمُ قَالَ " شَهَادَةُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَأَنِّي رَسُولُ اللَّهِ وَإِقَامُ الصَّلاَةِ وَإِيتَاءُ الزَّكَاةِ وَصَوْمُ رَمَضَانَ وَحَجُّ الْبَيْتِ " . قَالَ صَدَقْتَ . فَعَجِبْنَا مِنْهُ يَسْأَلُهُ وَيُصَدِّقُهُ . ثُمَّ قَالَ يَا مُحَمَّدُ مَا الإِيمَانُ قَالَ " أَنْ تُؤْمِنَ بِاللَّهِ وَمَلاَئِكَتِهِ وَرُسُلِهِ وَكُتُبِهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ وَالْقَدَرِ خَيْرِهِ وَشَرِّهِ " . قَالَ صَدَقْتَ . فَعَجِبْنَا مِنْهُ يَسْأَلُهُ وَيُصَدِّقُهُ . ثُمَّ قَالَ يَا مُحَمَّدُ مَا الإِحْسَانُ قَالَ " أَنْ تَعْبُدَ اللَّهَ كَأَنَّكَ تَرَاهُ فَإِنَّكَ إِنْ لاَ تَرَاهُ فَإِنَّهُ يَرَاكَ " . قَالَ فَمَتَى السَّاعَةُ قَالَ " مَا الْمَسْئُولُ عَنْهَا بِأَعْلَمَ مِنَ السَّائِلِ " . قَالَ فَمَا أَمَارَتُهَا قَالَ " أَنْ تَلِدَ الأَمَةُ رَبَّتَهَا " . قَالَ وَكِيعٌ يَعْنِي تَلِدُ الْعَجَمُ الْعَرَبَ " وَأَنْ تَرَى الْحُفَاةَ الْعُرَاةَ الْعَالَةَ رِعَاءَ الشَّاءِ يَتَطَاوَلُونَ فِي الْبِنَاءِ " . قَالَ ثُمَّ قَالَ فَلَقِيَنِي النَّبِيُّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ بَعْدَ ثَلاَثٍ فَقَالَ " أَتَدْرِي مَنِ الرَّجُلُ " . قُلْتُ اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ . قَالَ " ذَاكَ جِبْرِيلُ أَتَاكُمْ يُعَلِّمُكُمْ مَعَالِمَ دِينِكُمْ " .
হাদীস নং:৬৪
আন্তর্জাতিক নং: ৬৪
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৬৪। আবু বকর ইবন আবু শায়বা (রাহঃ)..... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন ঃ একদা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) লোকদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় এক ব্যক্তি তাঁর কাছে এসে বলল : ইয়া রাসূলাল্লাহ্ (ﷺ) ঈমান কি? তিনি বললেনঃ তুমি ঈমান আনবে আল্লাহর প্রতি, তাঁর ফিরিশতাদের প্রতি, তাঁর কিতাবের প্রতি, তাঁর রাসূলদের প্রতি, তাঁর সংগে সাক্ষাতের প্রতি এবং তুমি পুনরুত্থান দিবসের প্রতি ঈমান আনবে। লোকটি বললো : ইয়া রাসূলাল্লাহ্ (ﷺ)! ইসলাম কি? তিনি বললেন ঃ তুমি আল্লাহ্র ইবাদত করবে এবং তাঁর সংগে কোন কিছু শরীক করবে না, ফরয সালাত কায়েম করবে, ফরয যাকাত আদায় করবে এবং রমযান মাসে সাওম পালন করবে। লোকটি বললো ঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ্ (ﷺ)! ইহসান কি? তিনি বললেন : তুমি এভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে, যেন তুমি তাঁকে দেখতে পাচ্ছ। যদি তুমি তাঁকে দেখতে নাও পাও, তাহলে মনে করবে যে, তিনি তোমাকে দেখছেন। লোকটি বললো : ইয়া রাসূলাল্লাহ্ (ﷺ)! কিয়ামত কখন সংঘটিত হবে? তিনি বললেন ঃ এ বিষয়ে জিজ্ঞাসিত ব্যক্তি প্রশ্নকারীর চাইতে অধিক অবগত নয়। তবে আমি তোমাকে কিয়ামতের কিছু আলামত বাতলে দিচ্ছি। ক্রীতদাসী যখন তার মনিবকে প্রসব করবে, তখন একে কিয়ামতের একটি আলামত মনে করবে। আর যখন বকরীর রাখালেরা (অর্থাৎ নিকৃষ্ট শ্রেণীর লোকেরা) সুউচ্চ দালান-কোঠা তৈরী করে অহংকারে মেতে উঠবে, এটাও তার একটি লক্ষণ। পাঁচটি বিষয় এমন যা, আল্লাহ্ ব্যতীত আর কেউ জানে না। এরপর রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) তিলাওয়াত করলেন :
إِنَّ الله عنده علم الساعة وينزل الغيث ويعلم ما في الأرحام وما تدري نفس ماذا تكسب غدا وما تدري نفس بأي أرض تموت إن الله عليم خبير
“কিয়ামতের জ্ঞান কেবল আল্লাহ্র নিকট রয়েছে, তিনি বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং তিনি জানেন যা জরায়ূতে আছে। কেউ জানে না, আগামীকাল সে কি অর্জন করবে এবং কেউ জানে না, কোন্ স্থানে তার মৃত্যু হবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ সর্বজ্ঞ, সর্ব বিষয়ে অবহিত।" (৩১ ঃ ৩৪)
إِنَّ الله عنده علم الساعة وينزل الغيث ويعلم ما في الأرحام وما تدري نفس ماذا تكسب غدا وما تدري نفس بأي أرض تموت إن الله عليم خبير
“কিয়ামতের জ্ঞান কেবল আল্লাহ্র নিকট রয়েছে, তিনি বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং তিনি জানেন যা জরায়ূতে আছে। কেউ জানে না, আগামীকাল সে কি অর্জন করবে এবং কেউ জানে না, কোন্ স্থানে তার মৃত্যু হবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ সর্বজ্ঞ, সর্ব বিষয়ে অবহিত।" (৩১ ঃ ৩৪)
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ ابْنُ عُلَيَّةَ، عَنْ أَبِي حَيَّانَ، عَنْ أَبِي زُرْعَةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ يَوْمًا بَارِزًا لِلنَّاسِ . فَأَتَاهُ رَجُلٌ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ مَا الإِيمَانُ قَالَ " أَنْ تُؤْمِنَ بِاللَّهِ وَمَلاَئِكَتِهِ وَكُتُبِهِ وَرُسُلِهِ وَلِقَائِهِ وَتُؤْمِنَ بِالْبَعْثِ الآخِرِ " . قَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ مَا الإِسْلاَمُ قَالَ " أَنْ تَعْبُدَ اللَّهَ وَلاَ تُشْرِكَ بِهِ شَيْئًا وَتُقِيمَ الصَّلاَةَ الْمَكْتُوبَةَ وَتُؤْتِيَ الزَّكَاةَ الْمَفْرُوضَةَ وَتَصُومَ رَمَضَانَ " . قَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ مَا الإِحْسَانُ قَالَ " أَنْ تَعْبُدَ اللَّهَ كَأَنَّكَ تَرَاهُ فَإِنَّكَ إِنْ لاَ تَرَاهُ فَإِنَّهُ يَرَاكَ " . قَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ مَتَى السَّاعَةُ قَالَ " مَا الْمَسْئُولُ عَنْهَا بِأَعْلَمَ مِنَ السَّائِلِ وَلَكِنْ سَأُحَدِّثُكَ عَنْ أَشْرَاطِهَا إِذَا وَلَدَتِ الأَمَةُ رَبَّتَهَا فَذَلِكَ مِنْ أَشْرَاطِهَا وَإِذَا تَطَاوَلَ رِعَاءُ الْغَنَمِ فِي الْبُنْيَانِ فَذَلِكَ مِنْ أَشْرَاطِهَا فِي خَمْسٍ لاَ يَعْلَمُهُنَّ إِلاَّ اللَّهُ " . فَتَلاَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ (إِنَّ اللَّهَ عِنْدَهُ عِلْمُ السَّاعَةِ وَيُنَزِّلُ الْغَيْثَ وَيَعْلَمُ مَا فِي الأَرْحَامِ وَمَا تَدْرِي نَفْسٌ مَاذَا تَكْسِبُ غَدًا وَمَا تَدْرِي نَفْسٌ بِأَىِّ أَرْضٍ تَمُوتُ إِنَّ اللَّهَ عَلِيمٌ خَبِيرٌ) .
হাদীস নং:৬৫
আন্তর্জাতিক নং: ৬৫
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৬৫। সাহল ইবন আবু সাহল ও মুহাম্মাদ ইবন ইসমাঈল (রাহঃ)...... 'আলী ইবন আবু তালিব (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ ঈমান হলো অন্তরের বিশ্বাস, মৌখিক স্বীকৃতি এবং দীনি-বিধানের যথাযথ বাস্তবায়ন। আবু সালত বলেনঃ যদি এ সনদ কোন পাগলের উপর পাঠ করা হয়, তাহলে সে নিরাময় হয়ে যাবে।
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا سَهْلُ بْنُ أَبِي سَهْلٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، قَالاَ حَدَّثَنَا عَبْدُ السَّلاَمِ بْنُ صَالِحٍ أَبُو الصَّلْتِ الْهَرَوِيُّ، حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ مُوسَى الرِّضَا، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَعْفَرِ بْنِ مُحَمَّدٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ الْحُسَيْنِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " الإِيمَانُ مَعْرِفَةٌ بِالْقَلْبِ وَقَوْلٌ بِاللِّسَانِ وَعَمَلٌ بِالأَرْكَانِ " . قَالَ أَبُو الصَّلْتِ لَوْ قُرِئَ هَذَا الإِسْنَادُ عَلَى مَجْنُونٍ لَبَرَأَ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৬৬
আন্তর্জাতিক নং: ৬৬
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৬৬। মুহাম্মাদ ইবন বাশ্শার ও মুহাম্মাদ ইবন মুসান্না (রাহঃ)...... আনাস ইবন মালিক (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেন: তোমাদের মাঝে কেউ ততক্ষণ কামিল মুমিন হবে না, যতক্ষণ না সে তার ভাইয়ের জন্য মতান্তরে তার প্রতিবেশীর জন্য তাই পসন্দ করবে, যা সে নিজের জন্য পসন্দ করে। সুনানু ইবনে মাজাহ্ (১ম খন্ড) – ৯
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، قَالاَ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، قَالَ سَمِعْتُ قَتَادَةَ، يُحَدِّثُ عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ " لاَ يُؤْمِنُ أَحَدُكُمْ حَتَّى يُحِبَّ لأَخِيهِ - أَوْ قَالَ لِجَارِهِ - مَا يُحِبُّ لِنَفْسِهِ " .
হাদীস নং:৬৭
আন্তর্জাতিক নং: ৬৭
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৬৭। মুহাম্মাদ ইবন বাশ্শার ও মুহাম্মাদ ইবন মুসান্না (রাহঃ)...... আনাস ইবন মালিক (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেন : তোমাদের মাঝে কেউ সে পর্যন্ত কামিল মুমিন হবে না, যে পর্যন্ত না আমি তার কাছে তার সন্তান-সন্ততি, পিতামাতা এবং সমস্ত মানুষের চাইতে অধিক প্রিয় হবো।
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، قَالاَ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، قَالَ سَمِعْتُ قَتَادَةَ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " لاَ يُؤْمِنُ أَحَدُكُمْ حَتَّى أَكُونَ أَحَبَّ إِلَيْهِ مِنْ وَلَدِهِ وَوَالِدِهِ وَالنَّاسِ أَجْمَعِينَ " .
হাদীস নং:৬৮
আন্তর্জাতিক নং: ৬৮
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৬৮। আবু বকর ইবন আবু শায়বা (রাহঃ) ......আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেন : সে মহান সত্তার কসম ! যাঁর হাতে আমার প্রাণ, তোমরা ততক্ষণ জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না, যতক্ষণ না তোমরা ঈমানদার হবে। আর তোমরা একে অপরের সাথে ভালবাসা ব্যতিরেকে কামিল ঈমানদার হবে না। আমি কি তোমাদের এমন একটি বিষয়ের সন্ধান দেব না, যখন তোমরা তা করবে, তখন তোমরা একে অন্যকে ভালবাসতে পারবে ? তা হলো : তোমরা পরস্পর সালাম বিনিময় করবে।
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، وَأَبُو مُعَاوِيَةَ عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ لاَ تَدْخُلُوا الْجَنَّةَ حَتَّى تُؤْمِنُوا وَلاَ تُؤْمِنُوا حَتَّى تَحَابُّوا أَوَلاَ أَدُلُّكُمْ عَلَى شَىْءٍ إِذَا فَعَلْتُمُوهُ تَحَابَبْتُمْ أَفْشُوا السَّلاَمَ بَيْنَكُمْ " .
হাদীস নং:৬৯
আন্তর্জাতিক নং: ৬৯
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৬৯। মুহাম্মাদ ইবন 'আব্দুল্লাহ্ ইবন নুমায়র ও হিশাম ইবন 'আম্মার (রাহঃ)...... আব্দুল্লাহ্ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ কোন মুসলমানকে গালি দেওয়া ফাসিকী (গুনাহ্ কাজ) এবং তার বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ কুফরী।
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ نُمَيْرٍ، حَدَّثَنَا عَفَّانُ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنِ الأَعْمَشِ، ح وَحَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ، حَدَّثَنَا عِيسَى بْنُ يُونُسَ، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، عَنْ أَبِي وَائِلٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " سِبَابُ الْمُسْلِمِ فُسُوقٌ وَقِتَالُهُ كُفْرٌ " .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৭০
আন্তর্জাতিক নং: ৭০
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৭০। নসর ইবন আলী জাহযামী (রাহঃ)...... আনাস ইবন মালিক (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি দুনিয়া ত্যাগ করে একমাত্র আল্লাহ্র প্রতি ইখলাসের সাথে, আল্লাহর ইবাদতে কাউকে শরীক না করে, সালাত আদায় করে ও যাকাত প্রদান করে, সে এমনভাবে মারা যায় যে, আল্লাহ্ তার প্রতি সন্তুষ্ট থাকেন।
আনাস (রাযিঃ) বলেন: এটা হলো আল্লাহর দীন, যা নিয়ে রাসূলগণ আগমণ করেন এবং তাঁরাও তাঁদের রবের তরফ থেকে নিজেদের মনগড়া কোন কিছু সংমিশ্রণ ছাড়াই তা প্রচার করেছেন।
যার সত্যতা কুরআনের শেষের দিকে অবতীর্ণ আয়াতে রয়েছে, আল্লাহ বলেন ঃ
إن تابوا (قال خلع الأوثان وعبادتها) واقاموا الصلوة وأتوا الزكوة ف
“যদি তারা তাওবা করে (রাবী বলেন ঃ মূর্তি পূজা ছেড়ে দেয়), সালাত আদায় করে এবং যাকাত প্রদান করে” (৯ঃ ৫)
অন্য আয়াতে আল্লাহ্ বলেন :
فَإِنْ تَابُوا وَأَقَامُوا الصَّلاَةَ وَآتَوُا الزَّكَاةَ فَإِخْوَانُكُمْ فِي الدِّينِ
যদি তারা তাওবা করে সালাত আদায় করে ও যাকাত প্রদান করে তবে তারা তমাদের দিনি ভাই।"( ৯ঃ১১)
আনাস (রাযিঃ) বলেন: এটা হলো আল্লাহর দীন, যা নিয়ে রাসূলগণ আগমণ করেন এবং তাঁরাও তাঁদের রবের তরফ থেকে নিজেদের মনগড়া কোন কিছু সংমিশ্রণ ছাড়াই তা প্রচার করেছেন।
যার সত্যতা কুরআনের শেষের দিকে অবতীর্ণ আয়াতে রয়েছে, আল্লাহ বলেন ঃ
إن تابوا (قال خلع الأوثان وعبادتها) واقاموا الصلوة وأتوا الزكوة ف
“যদি তারা তাওবা করে (রাবী বলেন ঃ মূর্তি পূজা ছেড়ে দেয়), সালাত আদায় করে এবং যাকাত প্রদান করে” (৯ঃ ৫)
অন্য আয়াতে আল্লাহ্ বলেন :
فَإِنْ تَابُوا وَأَقَامُوا الصَّلاَةَ وَآتَوُا الزَّكَاةَ فَإِخْوَانُكُمْ فِي الدِّينِ
যদি তারা তাওবা করে সালাত আদায় করে ও যাকাত প্রদান করে তবে তারা তমাদের দিনি ভাই।"( ৯ঃ১১)
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا نَصْرُ بْنُ عَلِيٍّ الْجَهْضَمِيُّ، حَدَّثَنَا أَبُو أَحْمَدَ، حَدَّثَنَا أَبُو جَعْفَرٍ الرَّازِيُّ، عَنِ الرَّبِيعِ بْنِ أَنَسٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " مَنْ فَارَقَ الدُّنْيَا عَلَى الإِخْلاَصِ لِلَّهِ وَحْدَهُ وَعِبَادَتِهِ لاَ شَرِيكَ لَهُ وَإِقَامِ الصَّلاَةِ وَإِيتَاءِ الزَّكَاةِ مَاتَ وَاللَّهُ عَنْهُ رَاضٍ " . قَالَ أَنَسٌ وَهُوَ دِينُ اللَّهِ الَّذِي جَاءَتْ بِهِ الرُّسُلُ وَبَلَّغُوهُ عَنْ رَبِّهِمْ قَبْلَ هَرْجِ الأَحَادِيثِ وَاخْتِلاَفِ الأَهْوَاءِ وَتَصْدِيقُ ذَلِكَ فِي كِتَابِ اللَّهِ فِي آخِرِ مَا نَزَلَ يَقُولُ اللَّهُ (فَإِنْ تَابُوا) قَالَ خَلَعُوا الأَوْثَانَ وَعِبَادَتَهَا (وَأَقَامُوا الصَّلاَةَ وَآتَوُا الزَّكَاةَ) وَقَالَ فِي آيَةٍ أُخْرَى (فَإِنْ تَابُوا وَأَقَامُوا الصَّلاَةَ وَآتَوُا الزَّكَاةَ فَإِخْوَانُكُمْ فِي الدِّينِ)
حَدَّثَنَا أَبُو حَاتِمٍ، حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى الْعَبْسِيُّ، حَدَّثَنَا أَبُو جَعْفَرٍ الرَّازِيُّ، عَنِ الرَّبِيعِ بْنِ أَنَسٍ، مِثْلَهُ .
حَدَّثَنَا أَبُو حَاتِمٍ، حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى الْعَبْسِيُّ، حَدَّثَنَا أَبُو جَعْفَرٍ الرَّازِيُّ، عَنِ الرَّبِيعِ بْنِ أَنَسٍ، مِثْلَهُ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৭১
আন্তর্জাতিক নং: ৭১
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৭১। আহমাদ ইবন আযহার (রাহঃ)...... হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলূল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেন: আমাকে মানুষের সাথে ততক্ষণ পর্যন্ত জিহাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যতক্ষণ না তারা সাক্ষ্য প্রদান করে যে, আল্লাহ্ ছাড়া আর কোন ইলাহ্ নেই এবং নিশ্চয়ই আমি আল্লাহর রাসূল, আর তারা সালাত কায়েম করবে এবং যাকাত আদায় করবে।
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ الأَزْهَرِ، حَدَّثَنَا أَبُو النَّضْرِ، حَدَّثَنَا أَبُو جَعْفَرٍ، عَنْ يُونُسَ، عَنِ الْحَسَنِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " أُمِرْتُ أَنْ أُقَاتِلَ النَّاسَ حَتَّى يَشْهَدُوا أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَأَنِّي رَسُولُ اللَّهِ وَيُقِيمُوا الصَّلاَةَ وَيُؤْتُوا الزَّكَاةَ " .
হাদীস নং:৭২
আন্তর্জাতিক নং: ৭২
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৭২। আহমদ ইবন আযহার (রাহঃ)....... মু'আয ইবন জাবাল (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ আমাকে মানুষের বিরুদ্ধে ততক্ষণ পর্যন্ত জিহাদ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যতক্ষণ না তারা এরূপ সাক্ষ্য প্রদান করে যে, আল্লাহ্ ছাড়া আর কোন ইলাহ্ নেই এবং নিশ্চয়ই আমি আল্লাহর রাসূল, আর তারা সালাত কায়েম করবে এবং যাকাত প্রদান করবে।
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ الأَزْهَرِ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْحَمِيدِ بْنُ بَهْرَامَ، عَنْ شَهْرِ بْنِ حَوْشَبٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ غَنْمٍ، عَنْ مُعَاذِ بْنِ جَبَلٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " أُمِرْتُ أَنْ أُقَاتِلَ النَّاسَ حَتَّى يَشْهَدُوا أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَأَنِّي رَسُولُ اللَّهِ وَيُقِيمُوا الصَّلاَةَ وَيُؤْتُوا الزَّكَاةَ " .
হাদীস নং:৭৩
আন্তর্জাতিক নং: ৭৩
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৭৩। মুহাম্মাদ ইবন ইসমাঈল রাযী (রাহঃ)...... ইবন আব্বাস ও জাবির ইবন 'আব্দুল্লাহ্ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত । তাঁরা বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেন : আমার উম্মতের মধ্যে হতে দুটি শ্রেণীর জন্য ইসলামের কোন অংশ নেই । একটি হল মুরজিয়া সম্প্রদায় ও অপরটি হল কাদরিয়া সম্প্রদায় ।
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ الرَّازِيُّ، أَنْبَأَنَا يُونُسُ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدٍ اللَّيْثِيُّ، حَدَّثَنَا نِزَارُ بْنُ حَيَّانَ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، وَعَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، قَالاَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " صِنْفَانِ مِنْ أُمَّتِي لَيْسَ لَهُمَا فِي الإِسْلاَمِ نَصِيبٌ أَهْلُ الإِرْجَاءِ وَأَهْلُ الْقَدَرِ " .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৭৪
আন্তর্জাতিক নং: ৭৪
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৭৪। আবু উসমান বুখারী সা'য়ীদ ইবন সা'দ (রাহঃ)......... আবু হুরায়রা ও ইবন 'আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত । তাঁরা বলেন : ঈমান বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় এবং হ্রাসও পায় ।
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا أَبُو عُثْمَانَ الْبُخَارِيُّ، سَعِيدُ بْنُ سَعْدٍ قَالَ حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ بْنُ خَارِجَةَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، - يَعْنِي ابْنَ عَيَّاشٍ - عَنْ عَبْدِ الْوَهَّابِ بْنِ مُجَاهِدٍ، عَنْ مُجَاهِدٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، وَابْنِ، عَبَّاسٍ قَالاَ الإِيمَانُ يَزِيدُ وَيَنْقُصُ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৭৫
আন্তর্জাতিক নং: ৭৫
ঈমানের প্রসঙ্গে।
৭৫। আবু উসমান বুখারী (রাহঃ)...... আবু দারদা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ ঈমান বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় বং হ্রাসও পায় ।
بَاب فِي الْإِيمَان
حَدَّثَنَا أَبُو عُثْمَانَ الْبُخَارِيُّ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، عَنْ جَرِيرِ بْنِ عُثْمَانَ، عَنِ الْحَارِثِ، - أَظُنُّهُ - عَنْ مُجَاهِدٍ، عَنْ أَبِي الدَّرْدَاءِ، قَالَ الإِيمَانُ يَزْدَادُ وَيَنْقُصُ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী: