মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

১৩- উত্তরাধিকার সম্পত্তি ও ওয়াসিয়্যাত অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ১৭ টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ৩০৫১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৫১। তাবেয়ী কাসীর ইবনে আব্দুল্লাহ্ তাঁহার বাপ ও দাদা পরম্পরায় বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ গোত্রের মুক্ত ক্রীতদাস তাহাদেরই একজন, গোত্রের সাথে চুক্তিতে আব্দ্ধ ব্যক্তি তাহাদেরই একজন এবং গোত্রের ভাগিনেয় তাহাদেরই একজন। —দারেমী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৫২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৫২। হযরত মেকদাম ইবনে মা'দীকারেব (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ আমি প্রত্যেক মু'মিনের পক্ষে তাহার নিজের চেয়েও বেশী নিকটে ; সুতরাং যে ঋণ অথবা পোষ্য রাখিয়া যাইবে উহা আমার জিম্মায় হইবে; আর যে মাল রাখিয়া যাইবে উহা তাহার ওয়ারিসগণের হইবে। আমিই অভিভাবক যাহার অভিভাবক নাই, আমি তাহার মালের ওয়ারিস হইব এবং তাহার বন্দী মুক্ত করিব। মামু তাহার ওয়ারিস হইবে যাহার কোন ওয়ারিস নাই। সে তাহার মালের ওয়ারিস হইবে এবং তাহার বন্দী মুক্ত করিবে।
আর এক বর্ণনায় আছে—আমি ওয়ারিস যাহার ওয়ারিস নাই, আমি তাহার রক্তপণ দিব এবং তাহার ওয়ারিস হইব। মামু ওয়ারিস যাহার ওয়ারিস নাই, সে তাহার রক্তপণ দিবে ও তাহার ওয়ারিস হইবে। —আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৫৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৫৩। হযরত ওয়াসেলা ইবনে আসকা' (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ স্ত্রীলোক তিনটি মীরাস সম্পূর্ণ লাভ করে—তাহার মুক্ত ক্রীতদাসের মীরাস, তাহার পড়িয়া পাওয়া সন্তানের মীরাস এবং যে সন্তান সম্পর্কে তাহার মীরাস। – তিরমিযী, আবু দাউদ ও ইবনে মাজাহ্ সে 'লেআন' করিয়াছে
তাহার মীরাস। —তিরমিযী, আবু দাউদ ও ইবনে মাজাহ্

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৫৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৫৪। আমর ইবনে শোআয়ব তাঁহার পিতার মাধ্যমে তাঁহার দাদা হইতে বর্ণনা করেন, নবী করীম (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে কোন ব্যক্তি স্বাধীনা নারী অথবা বাঁদীর সাথে যেনা করিয়াছে (আর তাহাতে সন্তান জন্মগ্রহণ করিয়াছে, সে সন্তান হইবে যেনার সন্তান। সে যেনাকারীর ওয়ারিস হইবে না এবং মৌরুস হইবে না। —তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৫৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৫৫। হযরত আয়েশা (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর এক মুক্ত গোলাম মারা গেল এবং কিছু মীরাস রাখিয়া গেল, কিন্তু কোন আত্মীয় বা সন্তান রাখিয়া গেল না। তখন রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিলেন, তাহার মীরাস তাহার গ্রামবাসীদের কোন ব্যক্তিকে দাও। – আবু দাউদ ও তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৫৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৫৬। হযরত বুরায়দা আসলামী (রাঃ) বলেন, খুযাআ গোত্রের এক (লা-ওয়ারিস) ব্যক্তি মারা গেল এবং তাহার মীরাস নবী করীম (ﷺ)-এর নিকট আনা হইল। তিনি বলিলেন, তাহার কোন ওয়ারিস অথবা দূর আত্মীয় আছে কিনা তালাশ কর, কিন্তু তাহারা তাহার কোন ওয়ারিস অথবা দূর আত্মীয় পাইল না। তখন রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিলেন, খুযাআর প্রবীণতম ব্যক্তিকে দিয়া দাও! – আবু দাউদ। তাঁহার অপর বর্ণনায় রহিয়াছে, খুযাআর প্রবীণতম ব্যক্তিকে তালাশ করিয়া দেখ ।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৫৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৫৭। হযরত আলী (রাঃ) বলেন, (মৃতের তরকা বণ্টন সম্পর্কে) তোমরা এই আয়াত পড়িয়া থাকঃ “(তরকা ওয়ারিসদের মধ্যে বণ্টিত হইবে) তোমরা যে ওছিয়ত কর সে ওছিয়ত ও ঋণ আদায়ের পর।” (সূরা নেসা) অথচ রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) ঋণ আদায়ের হুকুম দিয়াছেন ওছিয়তের পূর্বে (যদিও আয়াতে ঋণের উল্লেখ পরে রহিয়াছে)। তিনি আরও হুকুম দিয়াছেন, সহোদর ভাই বোন ওয়ারিস হইবে, সৎ ভাই বোন নহে। (অর্থাৎ,) ভাই ওয়ারিস হয় এক বাপ ও এক মায়ের ভাইয়ের, এক বাপের (ও ভিন্ন মায়ের) ভাইয়ের নহে। —তিরমিযী ও ইবনে মাজাহ্। কিন্তু দারেমীর বর্ণনায় রহিয়াছে, সহোদর ভাইরা ওয়ারিস হইবে, সৎ ভাইরা নহে।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৫৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৫৮। হযরত জাবের (রাঃ) বলেন, একদা সা'দ ইবনে রবী'র স্ত্রী সা'দের ঔরসে জন্ম তাহার দুই মেয়েকে লইয়া রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর খেদমতে উপস্থিত হইলেন এবং বলিলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! এই দুইটি সা'দ ইবনে রবী'র মেয়ে। ইহাদের বাপ আপনার সাথে ওহুদের যুদ্ধে শহীদরূপে নিহত হইয়াছেন। তাহাদের চাচা তাহাদের সমস্ত মাল-সম্পদ লইয়া গিয়াছে এবং তাহাদের জন্য কিছুই রাখে নাই। অথচ তাহাদের বিবাহ দেওয়া যাইবে না যদি না তাহাদের মাল থাকে। হুযূর (ﷺ) বলিলেনঃ (আশা করি) আল্লাহ্ এ ব্যাপারে কোন হুকুম জারি করিবেন। তখন মীরাসের আয়াত নাযিল হইল। রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) তাহাদের চাচার নিকট লোক পাঠাইয়া বলিলেন, সা'দের দুই মেয়েকে দুই-তৃতীয়াংশ দাও এবং তাহাদের মাকে অষ্টমাংশ; অতঃপর যাহা বাকী থাকিবে তাহা তোমার। – আহমদ, তিরমিযী, আবু দাউদ ও ইবনে মাজাহ্ । তিরমিযী বলেন, হাদীসটি হাসান গরীব।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৫৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৫৯। তাবেয়ী হুযাইল ইবনে শোরাহবীল (রঃ) বলেন, হযরত আবু মুসা আশআরীকে কন্যা, পৌত্রী ও ভগ্নী সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হইল (কাহার কত), তিনি বলিলেন, কন্যার অর্ধেক ও ভগ্নীর অর্ধেক, তবে একবার ইবনে মাসউদকে জিজ্ঞাসা কর, আশা করি তিনি আমার অনুরূপ বলিবেন। ইবনে মাসউদকে জিজ্ঞাসা করা হইল এবং তাঁহাকে হযরত আবু মুসার উত্তর জ্ঞাপন করা হইল। তিনি বলিলেন, (যদি আমি ঐরূপ বলি,) তবে তো আমি পথভ্রষ্ট হইব এবং 'পথপ্রাপ্তদের অন্তর্গত থাকিব না।' আমি এ ব্যাপারে ফয়সালা দিব যে ফয়সালা নবী করীম (ﷺ) দিয়াছিলেন। কন্যার অর্ধেক এবং পৌত্রীর এক-ষষ্ঠাংশ, দুই তৃতীয়াংশ পূর্ণ করার উদ্দেশ্যে। আর বাকী যাহা থাকিবে (অর্থাৎ, এক-তৃতীয়াংশ) তাহা ভগ্নীর (আসাবারূপে)। রাবী বলেন, অতঃপর আমরা হযরত আবু মুসার নিকট গেলাম এবং তাঁহাকে হযরত ইবনে মাসউদের উত্তর জ্ঞাপন করিলাম। তখন তিনি বলিলেন, আমাকে কিছু জিজ্ঞাসা করিও না যাবৎ তোমাদের মধ্যে এই মহাপণ্ডিত আছেন। — বোখারী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৬০
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৬০। হযরত ইমরান ইবনে হুসাইন (রাঃ) বলেন, এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর নিকট আসিয়া জিজ্ঞাসা করিল, হুযুর! আমার পৌত্র মারা গিয়াছে, আমার জন্য তাহার মীরাসের কি রহিয়াছে? তিনি বলিলেনঃ তোমার জন্য এক-ষষ্ঠাংশ রহিয়াছে। সে যখন চলিল, তাহাকে ডাকিয়া বলিলেন, তোমার জন্য আরেক ষষ্ঠাংশ রহিয়াছে। সে যখন চলিল, আবার ডাকিয়া বলিলেন, দ্বিতীয় ষষ্ঠাংশ তুমি নেয়ামতরূপে পাইলে। —আহমদ, তিরমিযী ও আবু দাউদ। তিরমিযী বলেন, ইহা হাসান সহীহ্ ।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৬১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৬১। হযরত কাবীসা ইবনে যুওয়াইব (রাঃ) বলেন, হযরত আবু বকর (রাঃ)-এর নিকট এক নানী আসিয়া তাহার (কন্যার সন্তানের) মীরাস সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করিল। তিনি তাহাকে বলিলেন, আল্লাহর কিতাবে তোমার কোন অংশ নাই এবং (আমার জানামতে) রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর সুন্নতেও তোমার কোন অংশ নাই! এখন যাও ! আমি সাহাবীদের জিজ্ঞাসা করিয়া দেখি। অতঃপর তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন। হযরত মুগীরা ইবনে শো'বা বলিলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর নিকট উপস্থিত ছিলাম, তিনি নানীকে ছয় ভাগের এক ভাগ দিয়াছেন। তখন হযরত আবু বকর (রাঃ) বলিলেন, আপনার সাথে আপনি ছাড়া অপর কেহ ছিল কি? তখন মুহাম্মাদ ইবনে মাসলামা মুগীরার কথার অনুরূপ বলিলেন। সুতরাং আবু বকর (রাঃ) তাহার জন্য ছয় ভাগের এক ভাগ দেওয়ার হুকুম দিলেন। কাবীসা বলেন, অতঃপর (ওমরের যমানায়) অন্য দাদী আসিয়া হযরত ওমর (রাঃ)-কে তাহার মীরাস সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করিল। তিনি বলিলেন, সেই ছয় ভাগের এক ভাগই। তোমরা যদি উভয়ে থাক তবে উহা তোমাদের মধ্যে (আধাআধি) ভাগ হইবে। আর তোমাদের দুইয়ের কেহ যদি একা থাক, তবে উহা তাহারই হইবে। —মালেক, আহমদ, তিরমিযী, আবু দাউদ, দারেমী ও ইবনে মাজাহ্

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৬২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৬২। দাদী আপন ছেলের সাথে থাকিলে নাতির মীরাস পাইবে কিনা সে সম্পর্কে হযরত ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলিয়াছেন, সে হইল প্রথম দাদী যাহাকে রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) ছয় ভাগের এক ভাগ দিয়াছেন, অথচ তাহার ছেলে জীবিত। তিরমিযী ও দারেমী। কিন্তু তিরমিযী হাদীসটিকে যয়ীফ বলিয়াছেন।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৬৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৬৩। হযরত যাহ্হাক ইবনে সুফিয়ান (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) তাঁহার নিকট লিখিয়াছিলেন, আশইয়াম যুবাবীর স্ত্রীকে তাহার স্বামীর রক্তপণের অংশ দাও! – তিরমিযী ও আবু দাউদ। তিরমিযী বলেন, হাদীসটি হাসান সহীহ্ ।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৬৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৬৪। হযরত তামীম দারী (রাঃ) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে জিজ্ঞাসা করিলাম, শরীআতে ঐ মুশরিক ব্যক্তির (উত্তরাধিকার সম্পর্কে) হুকুম কি, যে কোন মুসলমানের হাতে ইসলাম গ্রহণ করে ? তিনি বলিলেনঃ সে মুসলমান তাহার নিকটতম লোক তাহার জীবনে ও মরণে। — তিরমিযী, ইবনে মাজাহ্ ও দারেমী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৬৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৬৫। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, এক ব্যক্তি মারা গেল এবং তাহার আযাদ করা একটি গোলাম ব্যতীত কাহাকেও উত্তরাধিকারী রাখিয়া গেল না। নবী করীম (ﷺ) জিজ্ঞাসা করিলেন, তাহার কি কেহ আছে? লোকেরা বলিল, তাহার আযাদ করা একটি গোলাম ছাড়া কেহই নাই। তখন নবী করীম (ﷺ) তাহার উত্তরাধিকার তাহাকে দিলেন। – আবু দাউদ, তিরমিযী ও ইবনে মাজাহ্

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৬৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৬৬। হযরত আমর ইবনে শোআয়ব তাঁহার বাপ ও দাদা পরম্পরায় বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেন যে মালের ওয়ারিস হয় সে 'ওলার'ও ওয়ারিস হয়। —তিরমিযী এবং তিনি বলিয়াছেন, ইহার সনদ সবল নহে।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩০৬৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)
৩০৬৭। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে ওমর (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে মীরাস জাহেলিয়াত যুগে বণ্টিত হইয়া গিয়াছে তাহা জাহেলিয়াতের বণ্টন অনুসারেই থাকিবে। আর যে মীরাসকে ইসলাম পাইয়াছে তাহা ইসলামের বণ্টন অনুসারেই হইবে। —ইবনে মাজাহ্

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান